Posts

সিংহের মতো পথ চলুন

Image
সিংহকে কখনো হাতির সামনে ভয় পেতে দেখেছেন? আপনি যদি প্রকৃত নেতা হতে চান অথবা অনন্য ব্যক্তিত্বের অধিকারী হতে চান, তবে সিংহের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করুন। অন্য প্রাণীর চেয়ে সিংহ কেন আলাদা? কেন তিনি জঙ্গলের রাজা? তিনি কি জঙ্গলের সবচেয়ে শক্তিশালী বা দ্রুততম বা সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী?  উত্তরটি  হল ‘না’,তবুও তিনি জঙ্গলের রাজা। কারণ তার মনোভাব তাকে 'রাজা' করে তোলে। সে কখনও তাঁর চেয়ে শক্তিশালী এবং বুদ্ধিমান হাতিদের শিকার করতে ভয় পায়না। তার আত্মবিশ্বাস রয়েছে যে সেই রাজা এবং হাতি ও অন্যান্য প্রাণী তাঁর জন্য মধ্যাহ্নভোজন। সিংহ যখন প্রয়োজন তখন বিশ্রাম নেয় এবং সে কখনই অযৌক্তিক লম্ফঝ্ম্ফ করে না।  যখন সে কাজ  করে, বা সে গর্জন করে, গ্রহের প্রতিটি প্রাণী তাকে ভয় করে এবং শ্রদ্ধা করে।  নেতাজি সুভাষচন্দ্র ছিলেন সিংহ নেতাজি ছিলেন সিংহের মতো। নিজের সম্পর্কে তার প্রচণ্ড আস্থা ছিল এবং তিনি অন্যদের থেকে আলাদা ছিলেন। সুতরাং, ব্রিটিশ সরকার সর্বদা তাঁকে ভয় করত। তাই তারা এই ভয়ঙ্কর শত্রূর হাত থেকে বাঁচতে তাঁকে বারবার কারাগারে বন্দী করে। এমনকি তাঁকে ইউরোপে নির্বাসনে প্রেরণ করা হয়। গান্ধী, নেহেরু বা ভ

বিদ্যাসাগর কুইজ-বিভাস ঘোষাল

            বিদ্যাসাগর কুইজ              বিভাস ঘোষাল 1. বিদ্যাসাগর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? -১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।  2. বিদ্যাসাগরের পিতার নাম কি? -ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। 3. কত বছর বয়সে তিনি পাঠশালায় ভর্তি হন? - চার বছর নয় মাস বয়সে ঈশ্বরচন্দ্রকে প্রথমে সনাতন বিশ্বাসের পাঠশালায় এবং পরে কালীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এর গ্রামের পাঠশালায় পাঠানো হয়। 4. বিদ্যাসাগর কত সালে কলকাতার পাঠশালায় ভর্তি হন? -১৮২৮ সালের ডিসেম্বর মাসে তাঁকে কলকাতার একটি পাঠশালায় ভর্তি হন। 5. গ্রাম থেকে শহরে আসার সময় বিদ্যাসাগর কি দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখেন? - ইংরেজি মাইলফলক। 5. বিদ্যাসাগর কত সালে সংস্কৃত কলেজে ভর্তি হয়? -১৮২৯ সালের জুন মাসে সংস্কৃত কলেজে ভর্তি করানো হয়। 6. ঈশ্বরচন্দ্র কত সালে বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন?   -১৮৩৯ সালের মধ্যেই বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। 7. কারা ঈশ্বরচন্দ্রকে বিদ্যাসাগর উপাধি প্রদান করেন? -সংস্কৃত কলেজ। পরে তিনি দু-বছর ওই কলেজে ব্যাকরণ, সাহিত্য, অলঙ্কার, বেদান্ত, ন্যায়, তর্ক, জ্যোতির্বিজ্ঞান, হিন্দু আইন এব

ক্যুইজ  অন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু                             লেখক  বিভাস ঘোষাল

                ক্যুইজ  অন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু                             লেখক  বিভাস ঘোষাল লেখকের নিবেদন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বি‌প‌লবীদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ হল নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু। তাঁর জীবন, আত্মত্যাগ, হার না মানা মনোভাব, আপোষহীন সংগ্রাম আজ ও আপামর ভারতবাসীকেঅনুপ্ররাণিত করে। দুর্ভাগ্যের বিষয় রাজনৈতিক কারনে ভারতের রাজনীতিবিদরা নেতাজী ও তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনীর অবদান ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম এর ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে। আজ ও সে ধারা অব্যাহত। প্রকৃত আত্মত্যাগের ইতিহাস,বীরত্বের  কাহিনী না জানার জন্য ভারতবর্ষের এত দুর্নীতি,দেশপ্রেমের অভাব। তাই আজ দুধে জল মেশানো সবাভাবিক , ঘুষ দেওয়া ও নেওয়া অস্বাভাবিক নয়, এমনকি পয়সার জন্য ভাগারের মাংস, ঔষধ জাল করার মত ঘৃণ্য কাজ করতেও মানুষের আজ বাঁধে না। তাই এখন সময় এসেছে মহান আত্মত্যাগীদের বিষয়ে জানা।  এই ভাবনা নিয়েই ‘দেশনায়ক নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু ও তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনীর  বহু অজানা তথ্য নিয়ে আমার এই বইটি লেখা। আজাদ হিন্দ সরকার গঠনের 75 বছরে এটাই আমার শ্রদ্ধা প্রদর্শন । জয়হিন্দ ।                      বিভাস ঘোষাল প্রকাশ : ১০ জানুয়